২৫০ সিসির বেশি ইঞ্জিনের বাইক আমদানিতে শুল্ক প্রস্তাব

শপিং কার্ট

অর্ডারের জন্য নির্বাচিত পন্যের তালিকা

সর্বমোটঃ

বাইক খুঁজুন

প্রডাক্ট ক্যাটাগরি

২৫০ সিসির বেশি ইঞ্জিনের বাইক আমদানিতে শুল্ক প্রস্তাব

2022 Jun 11 10:18:00
দেশে বর্তমানে ১৬৫ সিসির ওপরে মোটরসাইকেল আমদানি ও বাজারে ছাড়া নিষিদ্ধ। তবে এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে (২০২২-২৩) প্রথমবারের মতো ২৫০ সিসির বেশি ইঞ্জিন ক্ষমতার মোটরসাইকেল আমদানিতে শুল্ক প্রস্তাব করা হয়েছে। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, দেশে ২৫০ সিসির বেশি ইঞ্জিন ক্ষমতার মোটরসাইকেল তৈরি করতে দেশে কারখানা হচ্ছে। এ পণ্য আমদানিতে বর্তমানে কোনো শুল্ক আরোপ করা নেই। ২৫০ সিসি পর্যন্ত মোটরসাইকেল আমদানিতে বর্তমানে ফোর স্ট্রোকের ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ ও টু স্ট্রোকের ক্ষেত্রে ২৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা আছে। তাই ২৫০ সিসির বেশি ক্ষমতার মোটরসাইকেল আমদানিতে ফোর স্ট্রোকের ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ ও টু স্ট্রোকের ক্ষেত্রে ২৫০ শতাংশ শুল্ক প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (বিটিটিসি) গত বছর বাইকের সিসি লিমিট তুলে দেওয়ার সুপারিশ করে একটি প্রতিবেদন জমা দেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে। প্রতিবেদনে বলা হয়, মোটরসাইকেলের সিসির সঙ্গে গতির কোনো সম্পর্ক নেই। ৩০০ বা ৫০০ সিসির মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ যে গতি তোলা সম্ভব, ১৬৫ সিসি মোটরসাইকেলেও একই গতি তোলা যায়। বিশ্বের কোথায় এমন সিসি সীমা নেই। সিসি সীমা তুলে নেওয়ার ক্ষেত্রে স্থানীয় শিল্পকে সুরক্ষা দিতে বাড়তি সিসির মোটরসাইকেল নিবন্ধনে বাড়তি ফি নির্ধারণেরও সুপারিশ করেন তারা। বাংলাদেশের মোটরসাইকেল খাতের দুই সংগঠনের একটি মোটরসাইকেল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্যারিফ কমিশন প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে। সংগঠনটির আবেদনের পর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিসি সীমা তোলা নিয়ে ট্যারিফ কমিশনকে প্রতিবেদন তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়। দেশে ১৬৫ সিসির ওপরে মোটরসাইকেল আমদানি ও বাজারে ছাড়া নিষিদ্ধ। তবে রানার অটোমোবাইলসকে সরকার ৫০০ সিসির মোটরসাইকেল তৈরি করে রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে।

প্রডাক্টস সাজেশন