বাইকারদের দারুণ সুখবর দিল বিআরটিএ

শপিং কার্ট

অর্ডারের জন্য নির্বাচিত পন্যের তালিকা

সর্বমোটঃ

বাইক খুঁজুন

প্রডাক্ট ক্যাটাগরি

বাইকারদের দারুণ সুখবর দিল বিআরটিএ

2020 Oct 05 03:02:00
মোটরযানের বীমা করা না থাকলেও ওই মোটরযান বা তার মালিকের বিরুদ্ধে মামলা না করতে পুলিশকে অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ-বিআরটিএ। শুক্রবার (২ অক্টোবর) বিআরটিএ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর কোনো মোটরযানের বীমা করা না থাকলেও ওই মোটরযান বা তার মালিকের বিরুদ্ধে মামলা না করে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে পুলিশকে চিঠি দিয়েছে বিআরটিএ। চিঠিতে বলা হয়, ১৯৮৩ সালের মোটরযান অধ্যাদেশের ১০৯ ধারা অনুযায়ী যানবাহনের জন্য তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বীমা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই আইনের ১৫৫ ধারায় এ জন্য দণ্ডেরও বিধান ছিল। কিন্তু ২০১৮ সালের সড়ক পরিবহন আইনের ধারা ৬০ এর ১, ২ ও ৩ উপধারা অনুযায়ী মোটরযানের জন্য বীমা বাধ্যতামূলক নয়। উপধারা ১ এ বলা হয়েছে, কোনো মোটরযান মালিক বা প্রতিষ্ঠান ইচ্ছা করলে তার মালিকানায় থাকা যে কোনো মোটরযানের জন্য যে সংখ্যক যাত্রী পরিবহনের জন্য নির্দিষ্ট করা তাদের জীবন ও সম্পদের বীমা করতে পারবেন। উপধারা ২ অনুযায়ী, মোটরযানের মালিক বা প্রতিষ্ঠান তাদের অধীনে পরিচালিত মোটরযানের জন্য নিয়ম অনুযায়ী বীমা করবেন এবং মোটরযানের ক্ষতি বা নষ্ট হওয়ার বিষয়টি বীমার আওতাভুক্ত থাকবে। বীমাকারী উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ পাবেন। উপধারা ৩ এ বলা হয়েছে, মোটরযান দুর্ঘটনায় পড়লে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা নষ্ট হলে ওই মোটরযানের জন্য ধারা ৫৩ অনুযায়ী গঠিত তহবিলের অধীনে গঠিত আর্থিক সহায়তা তহবিল থেকে কোনো ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারবেন না। আইনের বিষয়টি উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়েছে, এ ধারা অনুযায়ী তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বীমা বাধ্যতামূলক নয় এবং এই আইনের অধীনে তা লঙ্ঘন হলেও কোনো দণ্ডের বিধান নেই। তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বীমা না থাকলে মোটরযান বা মোটরযানের মালিকের বিরুদ্ধে সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ অনুযায়ী কোনো মামলা দেওয়ার সুযোগ নেই। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবগত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে ওই চিঠিতে। [সময় নিউজ]

প্রডাক্টস সাজেশন