Used bikes, New bikes, Bike selling, Buy a bike, Bike price, Bike accessories - Bike Bazar

শপিং কার্ট

অর্ডারের জন্য নির্বাচিত পন্যের তালিকা

সর্বমোটঃ

বাইক খুঁজুন

ব্র্যান্ড নির্বাচন করুন Honda motorcycles  হোন্ডা (Honda) Bajaj motorcycles  বাজাজ (Bajaj) Hero motorcycles  হিরো (Hero) Yamaha motorcycles  ইয়ামাহা (Yamaha) TVS motorcycles  টিভিএস (TVS) Suzuki motorcycles  সুজুকি (Suzuki) Walton motorcycles  ওয়ালটন (Walton) Runner motorcycles  রানার (Runner) UM motorcycles  ইউ এম (UM) Lifan motorcycles  লিফান (Lifan) KTM motorcycles  কে টি এম (KTM) Roadmaster motorcycles  রোডমাস্টার (Roadmaster) Dayun motorcycles  ডায়উন (Dayun) Mahindra motorcycles  মাহিন্দ্র (Mahindra) Haojue motorcycles  হাউজুয়ে (Haojue) ZNEN motorcycles  জি নিন (ZNEN) Race motorcycles  রেস (Race) Keeway motorcycles  কিওয়ে (KeeWay) Pagasus motorcycles  পেগাসাস (Pagasus) H Power motorcycles  এইচ পাওয়ার (H. Power) Akij motorcycles  আকিজ (Akij) Zaara motorcycles  জারা (Zaara) Kawasaki motorcycles  কাওয়াসাকি (Kawasaki) Sym motorcycles  এস ওয়াই এম (SYM) Aprilia motorcycles  এপ্রিলিয়া (Aprilia) Vespa motorcycles  ভেসপা (Vespa) Green Tiger motorcycles  গ্রীন টাইগার (Green Tiger) Beetle Bolt motorcycles  বীটল বোল্ট (Beetle Bolt) Benelli motorcycles  বেনেলি (Benelli) Bennett  motorcycles  বেনেট (Bennett) BMW motorcycles  বিএমডাব্লিউ (BMW) Royal Enfield motorcycles  রয়েল এনফিল্ড (Royal Enfield) FKM motorcycles  এফকেএম (FKM) Harley Davidson motorcycles  হারলি ডেভিডসন Regal Raptor motorcycles  রিগাল র‍্যাপটার (Regal Raptor) Atlas Zongshen motorcycles  অ্যাটলাস জংশেন PHP motorcycles  পিএইচপি (PHP) GPX motorcycles  জিপিএক্স (GPX) Taro motorcycles  টারো Speeder motorcycles  স্পীডার (Speeder) Emma motorcycles  এমা (Emma) SINSKI motorcycles  SINSKI Xingfu motorcycles  জিংফু Zontes motorcycles  জোনটেস Singer motorcycles  সিঙ্গার FB Mondial motorcycles  এফবি মনডিয়াল Dayang motorcycles  ডায়াং Good Wheel motorcycles  গুড হুইল

কিভাবে আপনার মোটরসাইকেল এর তেল (লুব্রিকেন্ট অয়েল) পরিবর্তন করবেন?


 26 Jan 2020  

মোটরসাইকেল চালকদের কাছে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ভালো (ইঞ্জিন অয়েল) লুব্রিকেন্ট অয়েল বাছাই করা এবং ইঞ্জিনের মাঝে সেই অয়েল এর ব্যবহার করা যেন ইঞ্জিন এর পারফর্মেন্স ভালো থাকে। মোটরসাইকেল সার্ভিসিং সময়মতো সার্ভিসিং করলে পাশাপাশি ভালো লুব্রিকেন্ট অয়েল বাছাই করলে দীর্ঘদিন ইঞ্জিনে হাত দিতে হয়না।

অনেকেই আমরা এই তেল পরিবর্তন করতে পারি আবার অনেকেই হয়তো জানিনা কিভাবে এই লুব্রিকেন্ট অয়েল মোটরসাইকেল এর ইঞ্জিনে সঠিক ভাবে লোড করতে হয়।

ইনজিনওয়েল ধরন সাধারনত তিনধরনের ইনজিনওয়েল দেখা যায়- ১. মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল ২. সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ৩. সেমি-সিন্থেটিক ইঞ্জিন অয়েল সিনথেটিক ইনজিন অয়েল সিনথেটিক ইনজিন অয়েল

আবার এই তেল ব্যবহারের মাঝেও আছে বিভিন্ন সতর্কতা, আপনি এই অয়েল শুধু একবার লোড করে বসে থাকলেই হবেনা মাঝে মাঝে এর পরিবর্তন করা জরুরী আর ন| হলে আপনার ইঞ্জিনের অবস্থার ১২টা বাজতে খুব বেশি দেরি হবেনা।

মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ভালো রাখার উপায়-ইঞ্জিন চালু থাকা অবস্থায় অথবা বাইক দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় অযথা থ্রটল ঘুরাবেন না –

ভালো কোয়ালিটির অয়েল আপনার মোটরের লাইফটাইম ধরে রাখে আর তাই আপনার উচিৎ বাজারের যেকোন লুব্রিকেন্ট অয়েল ব্যবহার না করে ভালো ব্র্যান্ডের অয়েল ব্যবহার করা।

আর আপনি একদম এই বিষয়ে অনভিজ্ঞ হলে অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিয়ে তারপর কিনে ফেলুন আপনার প্রয়োজনীয় লুব্রিকেন্ট অয়েল। কবে কখন এই অয়েল আপনাকে পাল্টাতে হবে সেটা আপনার মোটরসাইকেল এর ম্যানুয়ালের মাঝে নিশ্চয়ই দেয়া থাকবে দেখে নিতে পারেন।

তবে অভিজ্ঞদের মতে প্রতি ৩,০০০ থেকে ৫,০০০ মাইল পর্যন্ত মোটরসাইকেল রান হবার পর এটা পরিবর্তন করে নেয়াটা অত্যাবশ্যক।

প্রয়োজনীয় জিনিসঃ
ইঞ্জিন অয়েলঃ আপনার মোটরসাইকেল এর ম্যানুয়াল চেক করুন এবং দেখুন ঠিক কি ধরণের ইঞ্জিন অয়েল আপনাকে সাজেস্ট করা হয়েছে। সেখানে ঠিক কি পরিমাণ ইঞ্জিন অয়েল আপনি ব্যবহার করবেন সেটাও দেয়া হয়েছে।
অয়েল ফিল্টারঃ আপনার ইঞ্জিনের সাথে একদম ফিট এরকম একটি অয়েল ফিল্টার কিনে নেয়া সবচাইতে ভালো। অথবা যেকোন মোটরসাইকেল পার্টস এর দোকানে গেলেই আপনাকে আপনার মোটরসাইকেল অনুযায়ী একটি অয়েল ফিল্টার দিয়ে দিবে এবং এর দাম খুব বেশিও না ।
সাম্প ওয়াশারঃ এটার দাম কিন্তু একটু বেশি পরতে পারে তাই যদি পুরোনটা ভালো থাকে তবে সেটাকেই একটু মুছে সুন্দর করে ব্যবহার করতে পারেন তবে আমার মতে রিপ্লেস করে নতুন ব্যবহার করাটাই উত্তম কাজ।
অয়েল ফিল্টার রিমোভাল টুলঃ আপনার বাইকে যদি স্ট্যান্ডার্ড অয়েল ফিল্টার থাকে তবে খুব সহজেই আপনি একটি রেঞ্চ এর মাধ্যমে এটি খুলতে পারবেন।
অয়েল ট্রেঃ পুরোনো তেল রাখার জন্য একরকম কিছু একটা নিয়ে নিন এতে করে আপনার কাজের সুবিধা হবে।
গ্লাভসঃ গ্লাভস ব্যবহার করেন আর না হলে হাতের মাঝে চুলকানি হতে পারে এলার্জি থাকলে এছাড়াও পুড়ে যাওয়া ইঞ্জিন অয়েল একটু ক্ষতিকর হয় তাই এটা ব্যবহার করাই ভালো তাছাড়া হাত পরিস্কার থাকবে তেল মেখে একাকার হবে না ।

পরিবর্তন করুন মোটরসাইকেল এর অয়েল এবং অয়েল ফিল্টারঃ
স্টেপ বাই স্টেপ গাইড

১। অয়েল গরম করে নিনঃ
আপনার ইঞ্জিন থেকে সম্পূর্ণ ভাবে পুরোনো অয়েল নিষ্কাশন করতে কিছুক্ষণ মোটরসাইকেল এর ইঞ্জিন অন করে এটিকে গরম করার চেস্টা করুন প্রয়োজনে আশে পাশে থেকে দুই চক্কর দিয়ে আসুন ।

আমার মতে এটাই সবচাইতে ভালো উপায়, আশে পাশে ফাঁকা রোডে একটু স্পীড নিয়ে অয়েল বার্ন করে ফেলুন তাহলেই সবচাইতে ভালো হবে কিন্তু আবার এক্সিডেন্ট করে বসবেন না ।

প্রয়োজনে ঘরের মাঝে এক্সিলেটর বাড়িয়ে গরম করে নিন ইচ্ছেমত।

২। তেল নিষ্কাশন করুনঃ
ইঞ্জিন এবং অয়েল গরম হয়ে যাবার পর এবার আপনার কাজ হবে ইঞ্জিন থেকে তেল নিষ্কাশন করার। সাবধানে আপনার অয়েল ট্রে ইঞ্জিনের নবিচে নিয়ে যান এবং রেঞ্চ দিয়ে ইঞ্জিন এর সকেট এবং অয়েল প্লাগ খুলে তেল নিষ্কাশন করুন ।

সাবধানে বলার কারন অয়েল পরিবর্তনের সময় অনেকের হাত পুড়ে যায় আর তাই গরম ইঞ্জিন,অয়েল এবং অন্যান্য পার্টস এর ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন ।

৩। সম্পূর্ণ অয়েল নিষ্কাশন করুনঃ
অয়েল প্লাগ খুলে ফেলার পর রেখে দিন এভাবেই যেন সম্পূর্ণ তেল পড়ে শেষ হয়ে যায় । সম্পূর্ণ তেল শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

৪। পুরোনো অয়েল ফিল্টার খুলে ফেলুনঃ
রেঞ্চ এর মাধ্যমে পুরোনো অয়েল ফিল্টারটি সাবধানে খুলে ফেলুন। তাড়াহুড়ো করবেন না একদম , বাইক আপনার তাই যত্নও আপ্নাকেই নিতে হবে। ধীরে সুস্থে কাজ করুন।

আপনি তেল নিজে থেকেই নিষ্কাশনের জন্য দিয়ে এক চাপ কিন্তু পান করতেই পারেন সেই সুযোগে সম্পূর্ণ তেল দেখবেন নিষ্কাশিত হয়ে গিয়েছে ।

৫। নতুন অয়েল ফিল্টার লাগিয়ে নিনঃ
এবার একটি নতুন অয়েল ফিল্টার নিন যখন দেখবেন আর কোন তেল চুইয়ে পরছেনা।

৬। নতুন সাম্প প্লাগ ওয়াশার ব্যবহার করুনঃ
অন্যান্য সকল কাজ শেষ হবার পর এখন আপনার পালা যদি একটি নতুন সাম্প ওয়াশার প্লাগ লাগাতে চান তবে সেটা হাতের কাছে নিন। হাত দিয়েই এর সকল স্ক্রু টাইট করে লাগাতে পারবেন আপনি। ম্যানুয়াল বুক দেখে নিন এবং আপনার বাইকের ম্যাক্সিমাম টর্ক দেখে এটা টাইট করুন ঠিক যতটা আপনার প্রয়োজন।

৭। নতুন অয়েল লোড করুনঃ
সব কাজ শেষে এখন আপনার কাজ নতুন অয়েল লোড করা। আপনার বাইক কতটুকু লোড নেয় সেটা দেখে ইঞ্জিন অয়েল পরিমাণ মত লোড করে নিন । আবার ঝোঁকের বশে ফুল লোড বা অভারলোড করবেন না কিন্তু ।

আমার মতে দুই তৃতীয়াংশ এর উপরে লোড না করাই ভালো । সব শেষে আপনার মোটরসাইকেলটি ইচ্ছেমত পরিষ্কার করে ফেলুন । ব্যাস হয়ে গেলো আপনার কাজ ।

মোটরসাইকেল পরিচর্যা করলে কমদামি মোটরসাইকেলও প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটানোর জন্য যথেষ্ট।

[সংগ্রহ]

বাইকের সব ধরনের টিপস