ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় ফেল করলে করনীয় ।

শপিং কার্ট

অর্ডারের জন্য নির্বাচিত পন্যের তালিকা

সর্বমোটঃ

বাইক খুঁজুন

প্রডাক্ট ক্যাটাগরি

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় ফেল করলে করনীয় ।

2020 Apr 16 09:42:00
বিআরটিএ’র ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ০৩ (তিন) ধাপে সম্পন্ন হবে। যথা:- (ক) লিখিত পরীক্ষা; (খ) প্র্যাকটিক্যাল ও (গ) মৌখিক। প্রতিটি ধাপে আলাদা আলাদাভাবে পাশ করতে হয়। কিন্তু কোন একটি বা দু’টি বা তিনটি পরীক্ষায় ফেল করলে শুধু মাত্র যে পরীক্ষায় বা পরীক্ষাসমূহে ফেল করেছেন সেই পরীক্ষা/পরীক্ষাসমূহ দিতে হবে। পুন:পরীক্ষা দেওয়ার জন্য যা করতে হবে তা হলোঃ (১) প্রথম পরীক্ষার সময় বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ আপনার লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি নিয়ে নিবে। তা ১-২ সপ্তাহ পরে বিআরটিএ‘র যে অফিসে লার্নার আবেদন জমা দিয়েছিলেন সে অফিস থেকে সংগ্রহ করতে হবে। (২) এরপর পুন:পরীক্ষার ফি বাবদ ভ্যাটসহ ১৭৩/- (একশত তিয়াত্তর) টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। ব্যাংকের শাখা বা বুথের তালিকার জন্য এখানে ক্লিক করুন https://goo.gl/Av5Vgc । তালিকায় উল্লেখিত বাংলাদেশের যে কোন শাখায় টাকা জমা দেওয়া যাবে। ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার পর অবশ্যই ব্যাংক থেকে দু’টি (একটি গ্রাহক কপি ও একটি বিআরটিএ কপি) মানি রিসিপ্ট বুঝে নেবেন। (৩) বিআরটিএ‘র যে অফিসে লার্নার আবেদন জমা দিয়েছিলেন সে অফিসে গিয়ে পুনরায় পরীক্ষার তারিখ ও সময় নিতে হবে। ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার মানি রিসিপ্ট ও পুরাতন লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স অবশ্যই সাথে নিয়ে যাবেন। বিআটিএ কর্তৃপক্ষ আপনাকে নতুন পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান জানিয়ে দিবেন। (৪) যথাসময়ে পরীক্ষার কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে যিনি পরীক্ষা নিবেন অর্থাৎ বিআরটিএ’র মোটরযান পরিদর্শক-কে জানাতে হবে যে আপনি লিখিত/মৌখিক/ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মাঝে কিন্তু ৩ টি ভাগ রয়েছে । ১। পেশাদার হালকা মোটরযান লাইসেন্স – ওজন – ২৫০০ কেজি এর নিচে – বয়স সীমা ২০ বছর ২। পেশাদার মাঝারি মোটরযান লাইসেন্স- ওজন- ২৫০০ থেকে ৬৫০০ কেজি- বয়স সীমা ২৩ বছর এবং ৩ বছরের হালকা মোটরযান লাইসেন্স এর অভিজ্ঞতা ৩। পেশাদার ভারী মোটরযান লাইসেন্স- ওজন-৬৫০০ কেজির বেশি – বয়স সীমা ২৬ বছর-এবং ৩ বছরের মাঝারি যানবাহন চালনার অভিজ্ঞতা [সুত্রঃ অনলাইন]

প্রডাক্টস সাজেশন