অর্ডারের জন্য নির্বাচিত পন্যের তালিকা
যদি কারও ফ্লু বা সর্দি থাকে, তাহলে প্রথমে নিজেকে আইসোলেট রেখে লক্ষণ ভালো করে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। এ অবস্থা সম্পর্কে তিনি উল্লেখ করেছেন-
১. প্রথম দিন শুধু ক্লান্তি আসবে।
২. তৃতীয় দিন হালকা জ্বর অনুভব হবে, সঙ্গে কাশি ও গলায় সমস্যা দেখা দেবে।
৩. পঞ্চম দিন পর্যন্ত মাথাব্যথা। পেটের সমস্যাও হতে পারে।
৪. ষষ্ঠ বা সপ্তম দিনে শরীরে ব্যথা বাড়বে এবং মাথা-যন্ত্রণা কমতে থাকবে। তবে ডায়রিয়ার লক্ষণ দেখা দিতে পারে। পেটের সমস্যা থেকে যাবে। এবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৫. অষ্টম ও নবম দিনে সব লক্ষণই চলে যাবে। তবে সর্দির প্রভাব বাড়তে থাকে। এর অর্থ আপনার প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়েছে এবং আপনার করোনা আশঙ্কার প্রয়োজন নেই। করোনা পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে দেবী শেঠি বলেন, এমন সময় আপনার করোনা পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। কারণ আপনার শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। যদি অষ্টম বা নবম দিনে আপনার শরীর আরও খারাপ হয়, করোনা হেল্পলাইনে ফোন করে অবশ্যই পরীক্ষা করিয়ে নিন।
জ্বর হওয়ার দ্বিতীয় বা তৃতীয় দিনই প্রত্যেকের করোনা পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। এতে আরও বড় সমস্যা হবে। শিক্ষিত ও সচেতন মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ভারতীয় এ চিকিৎসক বলেন, আমার পরামর্শ হলো- জ্বর হলেই করোনার পরীক্ষা নয়। আগে অপেক্ষা করে উপসর্গ পর্যবেক্ষণ করুন। খারাপ হলে নিজেকে পরীক্ষা করিয়ে নিন।
[বাংলাদেশ প্রতিদিন অবলম্বনে]