Used bikes, New bikes, Bike selling, Buy a bike, Bike price, Bike accessories - Bike Bazar

শপিং কার্ট

অর্ডারের জন্য নির্বাচিত পন্যের তালিকা

সর্বমোটঃ

বাইক খুঁজুন

ব্র্যান্ড নির্বাচন করুন Honda motorcycles  হোন্ডা (Honda) Bajaj motorcycles  বাজাজ (Bajaj) Hero motorcycles  হিরো (Hero) Yamaha motorcycles  ইয়ামাহা (Yamaha) TVS motorcycles  টিভিএস (TVS) Suzuki motorcycles  সুজুকি (Suzuki) Walton motorcycles  ওয়ালটন (Walton) Runner motorcycles  রানার (Runner) UM motorcycles  ইউ এম (UM) Lifan motorcycles  লিফান (Lifan) KTM motorcycles  কে টি এম (KTM) Roadmaster motorcycles  রোডমাস্টার (Roadmaster) Dayun motorcycles  ডায়উন (Dayun) Mahindra motorcycles  মাহিন্দ্র (Mahindra) Haojue motorcycles  হাউজুয়ে (Haojue) ZNEN motorcycles  জি নিন (ZNEN) Race motorcycles  রেস (Race) Keeway motorcycles  কিওয়ে (KeeWay) Pagasus motorcycles  পেগাসাস (Pagasus) H Power motorcycles  এইচ পাওয়ার (H. Power) Akij motorcycles  আকিজ (Akij) Zaara motorcycles  জারা (Zaara) Kawasaki motorcycles  কাওয়াসাকি (Kawasaki) Sym motorcycles  এস ওয়াই এম (SYM) Aprilia motorcycles  এপ্রিলিয়া (Aprilia) Vespa motorcycles  ভেসপা (Vespa) Green Tiger motorcycles  গ্রীন টাইগার (Green Tiger) Beetle Bolt motorcycles  বীটল বোল্ট (Beetle Bolt) Benelli motorcycles  বেনেলি (Benelli) Bennett  motorcycles  বেনেট (Bennett) BMW motorcycles  বিএমডাব্লিউ (BMW) Royal Enfield motorcycles  রয়েল এনফিল্ড (Royal Enfield) FKM motorcycles  এফকেএম (FKM) Harley Davidson motorcycles  হারলি ডেভিডসন Regal Raptor motorcycles  রিগাল র‍্যাপটার (Regal Raptor) Atlas Zongshen motorcycles  অ্যাটলাস জংশেন PHP motorcycles  পিএইচপি (PHP) GPX motorcycles  জিপিএক্স (GPX) Taro motorcycles  টারো Speeder motorcycles  স্পীডার (Speeder) Emma motorcycles  এমা (Emma) SINSKI motorcycles  SINSKI Xingfu motorcycles  জিংফু Zontes motorcycles  জোনটেস Singer motorcycles  সিঙ্গার FB Mondial motorcycles  এফবি মনডিয়াল Dayang motorcycles  ডায়াং Good Wheel motorcycles  গুড হুইল

ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর


 08 Mar 2020  

৬ষ্ঠ কিস্তি

৮০.প্রশ্নঃ বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?

উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।

৮১.প্রশ্নঃ ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?

উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।

৮২.প্রশ্নঃ নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?

উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন ।

৮৩. প্রশ্নঃ ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?

উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।

৮৪. প্রশ্নঃ প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?

উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।

৮৫. প্রশ্নঃ ফুয়েল গেজের কাজ কী ?

উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ জ্বালনি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।

৮৬. প্রশ্নঃ গাড়ি রাস্তায় চলার সময় হঠাৎ ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে গেলে প্রথমে কী চেক করতে হবে ?

উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি আছে কি না চেক করতে হবে।

৮৭. প্রশ্নঃ পেট্রোল ইঞ্জিন স্টার্ট করতে ব্যর্থ হলে কোন দুটি প্রধান বিষয় চেক করতে হয় ?

উত্তরঃ (ক) প্লাগ পয়েন্টে ঠিকভাবে স্পার্ক হচ্ছে কি না চেক করতে হয়।

(খ) কার্বুরেটরে পেট্রোল যাচ্ছে কি না চেক করতে হয়।

৮৮. প্রশ্নঃ ফুয়েল ও অয়েল বলতে কী বুঝায় ?

উত্তরঃ ফুয়েল বলতে জ্বালানি অর্থাৎ পেট্রোল, অকটেন, সিএনজি, ডিজেল ইত্যাদি বুঝায় এবং অয়েল বলতে লুব্রিকেটিং অয়েল বা লুব অয়েল বা মবিল বুঝায়।

৮৯. প্রশ্নঃ অয়েল (মবিল) এর কাজ কী ?

উত্তরঃ ইঞ্জিনের বিভিন্ন ওয়ার্কিংপার্টস (যন্ত্রাংশ) সমূহকে ঘুরতে বা নড়াচড়া করতে সাহায্য করা, ক্ষয়হতে রক্ষা করা এবং ইঞ্জিন পার্টস সমূহকে ঠান্ডা ও পরিষ্কার রাখা মবিলের কাজ।

৯০.প্রশ্নঃ কম মবিল বা লুব অয়েলে ইঞ্জিন চালালে কী ক্ষতি হয় ?

উত্তরঃ বিয়ারিং অত্যধিক গরম হয়ে গলে যেতে পারে এবং পিস্টন সিলিন্ডার জ্যাম বা সিজড্ হতে পারে।

৯১. প্রশ্নঃ অয়েল (মবিল) কেন এবং কখন বদলানো উচিত ?

উত্তরঃ দীর্ঘদিন ব্যবহারে মবিলে ইঞ্জিনের কার্বন, ক্ষয়িত ধাতু, ফুয়েল, পানি ইত্যাদি জমার কারণে এর গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায় বিধায় মবিল বদলাতে হয়। গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রদত্ত ম্যানুয়াল/হ্যান্ডবুকের নির্দেশ মোতাবেক নির্দিষ্ট মাইল/কিলোমিটার চলার পর মবিল বদলাতে হয়।

৯২. প্রশ্নঃ লুব অয়েল (মবিল) কোথায় দিতে হয় ?

উত্তরঃ ইঞ্জিনের ওপরের অংশে হেড কভার বা ট্যাপেট কভারের নির্ধারিত পোর্টে ক্যাপ খুলে মবিল দিতে হয়।

৯৩.প্রশ্নঃ ইঞ্জিনে অয়েল (মবিল) এর পরিমাণ কিসের সাহায্যে পরীক্ষা করা হয় ?

উত্তরঃ ডিপস্টিক এর সাহায্যে।

৯৪. প্রশ্নঃ কখন ক্লাচে চাপ দিতে হয় ?

উত্তরঃ ক. গিয়ার পরিবর্তন করার সময়।

খ. ব্রেক করার সময় যদি গাড়ি থেমে যেতে চায় বা থামাতে হয়।

৯৫.প্রশ্নঃ টায়ার প্রেসার বেশি বা কম হলে কী অসুবিধা হয় ?

উত্তরঃ টায়ার প্রেসার বেশি বা কম হওয়া কোনটিই ভালো নয়। টায়ার প্রেসার বেশি হলে মাঝখানে বেশি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, আবার টায়ার প্রেসার কম হলে দু-পাশে বেশি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। ফলে টায়ার তারাতারি নষ্ট হয়ে যায়।

৯৬.প্রশ্নঃ কোন নির্দিষ্ট টায়ারের প্রেসার কত হওয়া উচিত তা কীভাবে জানা যায় ?

উত্তরঃ টায়ারের আকার (ংরুব), ধরন (ঃুঢ়ব) ও লোড (বোঝা) বহন ক্ষমতার ওপর নির্ভরকরে প্রস্তুতকারক কর্তৃক সঠিক প্রেসার নির্ধারণ করা হয়, যা প্রস্তুতকারকের হ্যান্ডবুক/ম্যানুয়ালে উল্লেখ থাকে।

৯৭. প্রশ্নঃ গাড়ি না চালালে টায়ার কী করা উচিত ?

উত্তরঃ গাড়ি দীর্ঘসময়ের জন্য না চালালে টায়ার খুলেঠান্ডা স্থানে দাঁড় করিয়ে রাখা উচিত। অল্পসময়ের জন্য হলে চাকাগুলি মাটি হতে ওপরে উঠায়ে রাখা উচিত অথবা মাঝে মাঝে হাওয়া দেওয়া উচিত।

৯৮. প্রশ্নঃ টায়ার রোটেশন কী ?

উত্তরঃ বিভিন্ন কারণে গাড়ির সবগুলো টায়ারের ক্ষয় সমহারে হয় না। গাড়ির চাকাগুলোর ক্ষয়ের সমতা রক্ষার জন্য একদিকের টায়ার খুলে অপরদিকে কিংবা সামনের টায়ার খুলে পেছনে লাগানোকে অর্থাৎ টায়ারের স্থান পরিবর্তন করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে লাগানোর পদ্ধতিকেই টায়ার রোটেশন বলে। এর ফলে টায়ারের আয়ু বহুলাংশে বেড়ে যায়।

৯৯. প্রশ্নঃ ব্যাটারির কাজ কী ?

উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনকে চালু করতে সহায়তা করা।

খ. পেট্রোল ইঞ্জিনের ইগনিশন সিস্টেমে কারেন্ট সরবরাহ করা।

গ. সকল প্রকার লাইট জ্বালাতে এবং মিটারসমূহ চালাতে সহায়তা করা।

ঘ. হর্ন বাজাতে সাহায্য করা।

১০০. প্রশ্নঃ নিয়মিত ব্যাটারির কী পরীক্ষা করা উচিত ?

উত্তরঃ পানির লেভেল।

১০১.প্রশ্নঃ সময় ও প্রয়োজনমতো ব্যাটারিতে ডিস্টিল্ড ওয়াটার না দিলে কী হয় ?

উত্তরঃ ব্যাটারি ক্যাপাসিটি কমে যায় এবং প্লেট নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

১০২. প্রশ্নঃ ব্যাটারির টার্মিনাল হতে মরিচা দূর করা হয় কেন ?

উত্তরঃ মরিচা সন্তোষজনক বৈদ্যুতিক সংযোগে বাধা দেয় এবং কালক্রমে টার্মিনালের ভিতর দিয়ে মরিচা পড়ে ও সম্পূর্ণ টার্মিনাল নষ্ট হয়ে যায়।

১০৩. প্রশ্নঃ মরিচা পরিষ্কার করার পর টার্মিনালে কী করা উচিত ?

উত্তরঃ গ্রিজ লাগানো উচিত।

১০৪. প্রশ্নঃ মোটরগাড়িতে ব্যবহৃত ব্যাটারির ভোল্টেজ কত থাকে ?

উত্তরঃ ৬ ভোল্ট এবং ১২ ভোল্ট থাকে। (বড় ট্রাকে এবং বাসে ২৪ ভোল্টের ব্যাটারিও ব্যবহৃত হয়ে থাকে)।

Blog & article

View all Blog
Thu
Apr
By: Rasalina

Beauty Skin Care Product In Stock

Namkand sodales vel online best prices when an unknown printer took a galley of

/news/view/117?q=/news/view/117&